cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক:: স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) স্ট্যাটাস থেকে প্রাথমিক পর্যায়ে উত্তরণ করেছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি জাতিসংঘের এই ঘোষণার পর আনন্দে ভাসছে পুরো দেশ। স্বাধীনতার মাসে এই বড় অর্জন আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করতে নেওয়া হচ্ছে নানা আয়োজন। এর অংশ হিসেবে সিলেটেও ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
‘বাংলাদেশের এলডিসি স্ট্যাটাস থেকে উত্তরণ’ উদযাপন উপলক্ষে আগামী বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে নগরীতে বের করা হবে বর্নাঢ্য র্যা লী। এছাড়া থাকছে দশদিন ব্যাপী মেলা-র্যা লি-সেমিনার-খেলাধুলাসহ সরকারি দপ্তর সমূহের নানা আয়োজন।
মঙ্গলবার সিলেট জেলা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত প্রেসব্রিফিংয়ে এমনটাই জানিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক নোমেরী জামান। তিনি বলেন,‘আগামী ২২ মার্চ সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে নগরীতে বর্নাঢ্য র্যা লী বের হবে। প্রত্যেক দপ্তর পৃথক সেবা সপ্তাহ পালন করবে।’
তিনি জানান, ‘২৪ মার্চ সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে খেলাধুলার আয়োজন করা হবে। এতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আনন্দ উল্লাস করবে। বিকেল থেকে সন্ধ্যাবেলা শিশুদের জন্য নানা কর্মসূচী থাকবে। ২৫ মার্চ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বিশেষ সেমিনার করবে।
এছাড়া জেলা তথ্য অফিস ১০ দিন ব্যাপী কর্মসূচী পালন করবে। তাছাড়া বর্নাঢ্য র্যা লীতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের ব্যানার নিয়ে অংশ গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এসব কর্মসূচী সফলে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
প্রেসব্রিফিংয়ে বিভাগীয় কমিশনার ড. মোছাম্মাৎ নাজমানার খানুম বলেন, ‘স্বাধীনতা লাভের ৪৭ বছর পর জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) শ্রেণি থেকে বের হওয়ার যোগ্য বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর ফলে জাতিসংঘের বিবেচনায় উন্নয়নশীল দেশের পথে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলো।’
ড. মোছাম্মাৎ নাজমানার খানুম আরো বলেন, ‘২০২১ সালে দ্বিতীয় পর্যালোচনা করবে সিডিপি। ২০২৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এ উত্তরণকে অনুমোদন দেবে। বাংলাদেশের অগ্রগতি এখন যেভাবে আছে, তার কোনো বড় ধরনের ব্যত্যয় না ঘটলে ২০২৪ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পৌঁছাবে।’
প্রেসব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক দেবজিত সিনহা, সিলেট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজাম মুনিরা। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সিলেট জেলা তথ্য অফিসার জুলিয়া জেসমিন মিলি।