cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বালাগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে মুক্তিযোদ্ধাদের মুখে একাত্তরের গনহত্যার বর্ণনা ও মুক্তিযুদ্ধের গল্পবলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৮ মার্চ রবিবার কলেজে আদিত্যপুর, বুরুঙ্গা গনহত্যার প্রত্যক্ষদর্শী ও মুক্তিযোদ্ধারা স্মৃতিচারন করেন। এ সময় তারা যুদ্ধের নির্মম কাহিনী বর্ণনা করে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন।
অধ্যক্ষ লিয়াকত শাহ ফরিদীর সভাপতিত্বে ও প্রভাষক অহী আলম রেজার পরিচালনায় বালাগঞ্জে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা উত্তোলনকারী আজিজুল কামাল বলেন একাত্তরে দেশমাতৃকার জন্য জীবন বাজি রেখেছিলাম। এটা ছিল আমাদের দায়িত্ব। নতুন প্রজন্মকে দেশকে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব নিতে হবে। তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের দেশপ্রেম উ™বদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
মুক্তিযোদ্ধা বিরাজ সেন তরুন বলেন , একাত্তরের নির্মমতার কাহিনী এ প্রজন্মকে অসুস্থ করে তুলে। তবুও তাদের জানতে হবে। হানাদার বাহিনী বাড়িঘর পুড়িয়ে নারী পুরুষ কে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। নতুন প্রজন্মকে এই ইতিহাস জেনে মুক্তিযোদ্ধের চেতনাকে ধারণ করতে হবে।
বুরুঙ্গা গনহত্যার নির্মমাতার শিকার শ্রীনিবাস চক্রবর্ত্তী বলেন বুরুঙ্গা স্কুল মাঠে মানুষকে জড়ো করে ব্রাশফায়ার করে আগুন দেওয়া হয়। এখানে আমাকেও গুলি করা হয়। বাঁচার কোন আশা ছিল না । কালের স্বাক্ষী হয়ে বেচে আছি। ভবিষ্যতে সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশর স্বপ্ন দেখি।
আদিত্যপুর গনহত্যার প্রত্যক্ষদশী মো: শফিক মিয়া বলেন মানুষের রক্তে ভেসে যায় আদিত্যপুর নদী- খাল। নির্মমভাবে পাকিস্তানিরা মানুষকে হত্যা করে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক প্রণয় কুমার পাল, অবিনাশ আর্চায, আব্দুল জলিল, ফয়জুল ইসলাম, কৃষ্ণা দেব, অমিতা রানী দাস, ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে অভিজিৎ দাস, ইমা শিকদার।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আছলম আলী, বিজয় কৃষ্ণ দেব, বিধান শিকদার, সঞ্জিব কান্তি ধর, আকরাম হোসেন, তজম্মুল আলী, বুলবুল আহমদ, মিহির রঞ্জন তালুকদার প্রমুখ। – বিজ্ঞপ্তি