cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের একাদশ বইমেলা সফলে সকল মহলের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে। বইমেলা সফলে সিলেটের সুধী মহলের সাথে শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় কেমুসাসের সাহিত্য আসরকক্ষে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় এ আহবান জানানো হয়। কেমুসাসের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান মাহমুদ রাজা চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সহসভাপতি গল্পকার সেলিম আউয়ালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভার শুরুতে একাদশ বইমেলার সার্বিক অবস্থা বর্ণনা করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বইমেলা উপকমিটির সদস্যসচিব সৈয়দ মবনু। সভায় বিগত মেলার বিভিন্নদিক পর্যালোচনা এবং আগামী মেলার সফলতা প্রত্যাশা করে বক্তব্য দেন কেমুসাসের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক মানিক, জয়বাংলা জোটের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সম্পাদক বিশিষ্ট সংস্কৃতিকর্মী প্রিন্স সদরুজ্জামান, সিলেট অনলাইন প্রেস ক্লাবের সভাপতি কবি মুহিত চৌধুরী, সাংবাদিক শফিকুর রহমান চৌধুরী, কবি দিলওয়ার হোসেন দিলু, কবি ইসমত হানিফা চৌধুরী, সিলেট লেখিকা সংঘের সেক্রেটারি কবি মাসুদা সিদ্দীকা রুহী, কবি মিনহাজ ফয়সাল, লেখক হেলাল হামাম, প্রগতিশীল পাঠক সংঘ শৈলীর সভাপতি ফিদা হাসান, শৈলীর সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, লিডিং ইউনিভার্সিটির ছাত্র সৈয়দ ফাহাদ আহমদ, এম সি কলেজের ছাত্র মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, এম সি কলেজের ছাত্র মিলটন মিয়া ও হাফিজ জামিল আহমদ।
লিখিত বক্তব্যে বইমেলা বাস্তবায়ন উপকমিটির সদস্যসচিব সৈয়দ মবনু বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের বীর শহিদ এবং একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ২০০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ বইমেলার আয়োজন করে আসছে। সেই ধারাবাহিকতায় আগামী ২০ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত আয়োজন করা হয়েছে একাদশ কেমুসাস বইমেলা। বই পড়ার প্রতি সর্বস্তরের মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে কেমুসাস বইমেলা আয়োজনের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। মেলাকে শুধু বিনোদন ও বইবিনিময়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে শিক্ষার্থীদের মেধা-বিকাশের মাধ্যম হিসেবে পরিণত করতে চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি, নির্ধারিত বক্তৃতা, সংগীত, বিতর্ক, হাতের লেখা ও কেরাত প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বইমেলা সফল করতে সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে দেওয়ান মাহমুদ রাজা চৌধুরী বলেন, কেমুসাস বইমেলা শুধু কেমুসাসের সদস্যদের মেলা নয়, তা গোটা বাঙালি জাতির প্রাণের মেলায় রূপান্তরিত হতে চলছে। যেভাবে কেমুসাস বইমেলায় অংশগ্রহণ করতে প্রকাশকরা আগ্রহী হয়ে উঠছেন, আমরা প্রত্যাশা করি এই মেলা খুব শীঘ্রই বৃহত্তর পরিসরে নিয়ে যেতে হবে। যারা কেমুসাস বইমেলায় বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছেন, তিনি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। – বিজ্ঞপ্তি