cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক::
শেষ পর্যন্ত নোবেল পুরস্কার আর পাওয়া হলো না স্টিফেন হকিংয়ের। কিন্তু কেন? এত বড় বিজ্ঞানী তিনিই কিনা নোবেল থেকে বঞ্চিত হলেন!
নোবেল পুরস্কার নিয়ে হকিংয়ের আগ্রহের কথা অনেক শোনা যায় শেষ কয়েক বছরে। এক বড় মিলনায়তনে বক্তৃতা করছিলেন বিজ্ঞানী। হঠাৎ করে সবাই নড়েচড়ে বসলেন। কারণ, পর্দায় বড় একটা নোবেল পুরস্কারের ছবি! এসময় শোনা গেল, হকিংয়ের কণ্ঠস্বর- ‘যদি কম ভরের কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কৃত হয়, তাহলেই আমি নোবেল পুরস্কার পেয়ে যাব।’
হকিংকে নোবেল পুরস্কার দিতে না পারার একটা কারণ হলো-বাস্তবে একটা ব্ল্যাকহোল থেকে হকিং বিকিরণ বের হয়ে আসছে কি না, তা মাপার জন্য কারিগরি দক্ষতা এখনো মানুষের আয়ত্ত হয়নি। তাহলে বাকি থাকে ল্যাবরেটরিতে ব্ল্যাকহোল বানানো। সেটার একটা সম্ভাবনা ছিল, ইউরোপের সার্নে অবস্থিত লার্জ হেড্রন কলাইডারে। কিন্তু সেটা আর হয়নি।
নোবেল পুরস্কার ছাড়া আর সব পুরস্কার ও স্বীকৃতি পেয়েছেন হকিং। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তার একটি আবক্ষ মূর্তি আছে। সেখানে তার নামে একটা ভবনও আছে।
এছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনেও তার একটি মূর্তি আছে। এল সালভাদরের রাজধানী সান সালভাদরের বিজ্ঞান জাদুঘরটির নাম ‘স্টিফেন হকিং বিজ্ঞান জাদুঘর’। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের রানি তাকে অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার এবং অর্ডার অব দ্য কম্প্যানিয়ন অনারে ভূষিত করেছেন।
আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার গলায় ঝুলিয়ে দিয়েছেন প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম পদক। পেয়েছেন তত্ত্বীয় পদার্থবিদদের সর্বোচ্চ সম্মান আলবার্ট আইনস্টাইন পদক।
১৯৭৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হকিংকে বানায় গণিতের লুকাসিয়ান প্রফেসর, একসময় যে পদ অলংকৃত করেছিলেন আইজ্যাক নিউটন। ২০০৯ সালে আবার এই পদে যোগ দেন। সর্বশেষ ২০১৫ সালে পেয়েছেন বিবিভিএ ফাউন্ডেশন ফ্রন্টিয়ার অব নলেজ অ্যাওয়ার্ড।
বুধবার মারা যান এই বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী। তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। স্টিফেন হকিং পৃথিবীর সেরা মহাকাশবিজ্ঞানীদের একজন। ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর ও আপেক্ষিকতা নিয়ে গবেষণার জন্য বিখ্যাত ছিলেন ব্রিটিশ এই পদার্থবিদ।