cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: সৌরজগতের অন্যতম একটি গ্রহ হচ্ছে বৃহস্পতি। বৃহস্পতির উপগ্রহ হচ্ছে ইউরোপা। আর সেখানে প্রাণের সন্ধান মিলতে পারে বলে দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি সাও পাওলো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দাবি করেছেন, বৃহস্পতির অন্যতম উপগ্রহ ইউরোপায় বরফের চাদরের নিচে পানি রয়েছে। আর পানি থাকলে তাতে প্রাণের সন্ধান থাকতে পারে। এমনকি সেখানকার আবহাওয়ার সঙ্গে পৃথিবীর আবহাওয়ারও সাদৃশ্য পাওয়া গেছে বলে দাবি করেছেন তারা।
ব্রাজিলের ন্যাশনাল সিনক্রোট্রন লাইট ল্যাবরেটরির গবেষক ডগলাস গ্যালানটে জানান, ইউরোপায় ব্যবহারযোগ্য শক্তির খোঁজ করা হয়েছিল। পৃথিবীর পরিবেশের ওপর ভিত্তি করে যেসব তথ্য পাওয়া গিয়েছে, তা দিয়েই চলছিল গবেষণা।
বিজ্ঞানীরা দক্ষিণ আফ্রিকার জোহনেসবার্গের কাছে মপেং গোল্ড মাইনে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ২.৮ কিলোমিটার গভীরে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করেছেন। পৃথিবীর প্রাণ নিয়ে সেখান থেকে অনেক তথ্য মিলেছে। সেখানে একরকম তেজস্ক্রিয় ইউরেনিয়ামের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। সেটি পানির অণুকে মৌলে ভেঙে দেয়। সেই মৌলগুলো আশপাশের পাথরগুলোকে আকৃষ্ট করে এবং সালফেট তৈরি করে। ব্যাকটেরিয়া সেই সালফেটগুলোকে সিন্থেসাইজ করে ও শক্তি মজুত করে। এই প্রথমবার পারমাণবিক শক্তি হিসেবে সরাসরি ইকোসিস্টেমের সন্ধান পাওয়া গেল।
গবেষকদের মতে, ওই মাইনের এখন যা অবস্থা, ইউরোপার সমুদ্রেরও একই অবস্থা। ইউরোপার পৃষ্ঠদেশের তাপমাত্রা ঠিক শূন্য। এর কেন্দ্রে অনেক তাপশক্তি সঞ্চিত রয়েছে। জুপিটারের শক্তিশালী মধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে ইউরোপার কক্ষপথ উপবৃত্তাকার। এটি গ্যাসীয় অবস্থার খুব কাছে, নয় খুব দূরে। উপগ্রহের তাপমাত্রা এখন পানিকে বাষ্প করার জন্য যথেষ্ট নয়।
পৃথিবীর যেসব বায়োলজিক্যাল পরিবর্তন আজ পর্যন্ত জানা গেছে, তার সঙ্গে মিল রয়েছে ইউরোপার। পৃথিবীতে মৌল, আয়ন বা ইলেক্ট্রন যেভাবে পরিবর্তন হয়েছে, সেভাবেই ওই উপগ্রহতেও পরিবর্তন হচ্ছে বলে জানান গবেষকরা। সুপারনোভা বিস্ফোরণের সময় যে ধাতুগুলো বের হয়েছিল, সেই একই তেজস্ক্রিয় ধাতুর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে ইউরোপায়।
গবেষণায় ইউরেনিয়াম, থোরিয়াম ও পটাশিয়ামের মতো পদার্থের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। ইউরোপায় যে সমুদ্রের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে, তা কয়েক কোটি বছর আগে পৃথিবীর অবস্থার সমান। অতীতের পৃথিবীর সঙ্গে অনেকটাই মিল রয়েছে ইউরোপার। ফলে এখানে যে প্রাণ থাকতে পারে, তা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।