cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের ১৩০তম সিলেট বিভাগীয় জন্ম মহোৎসব ও মন্দির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন- ঠাকুর অনুকূল চন্দ্র আলোকিত সমাজ গঠনের পথ বাতলে দিয়েছেন। তাঁর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমে আলোকিত সমাজ গঠন করা সম্ভব।
বক্তারা বলেন- অনুকুল চন্দ্র দিব্যবাণী দিয়েছেন- ‘মানুষ আপন টাকা পর, যত পারিস মানুষ ধর, মানুষ যার স্বার্থ হয়, পাওয়া তার ব্যর্থ নয়’। ‘বাঁচা বাড়ার মর্ম যা, ধর্ম বলে জানিস তা, অন্যে বাঁচায় নিজে থাকে, ধর্ম বলে জানি তাকে’। ঠাকুরের এসব দিব্যবাণী হৃদয়ে ধারণ করতে পারলে সমাজের সকল বিশৃঙ্খলা দূর হবে।
শুক্রবার বেলা ৩টায় সিলেট নগরের করেরপাড়াস্থ শ্রীহট্র সৎসঙ্গ বিহারে ‘যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র’র ১৩০তম সিলেট বিভাগীয় জন্মমহোৎসব ও মন্দির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানের ধর্মসভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
ধর্মসভায় সভাপতিত্ব করেন- উৎসব উদযাপন কমিটির সভাপতি কন্দর্পময় মজুমদার। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ কমিশনার ফয়সল মাহমুদ। মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক অর্থ সচিব ও লেখক চৌধুরী হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- মদন মোহন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবুল ফতেহ ফাত্তাহ, সহ-প্রতিঋত্বিক ও সনাতন ধর্মীয় পন্ডিত রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য, সহ-প্রতিঋত্বিক দীপক তালুকদার, সহ-প্রতিঋত্বিক সুকুমার দাস রঞ্জন, সহ-প্রতিঋত্বিক সুনীল দাস, শ্রীহট্ট সৎসঙ্গ বিহারের ইনচার্জ ও সহ-প্রতিঋত্বিক অধ্যাপক আশুতোষ দাস ও ডা. ললিত মোহন নাথ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- উৎসব উদ্যাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক রথীন্দ্র লাল দাস (ভক্ত)। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন- সিলেট বিভাগীয় জন্মমহোৎসব ও মন্দির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট পংকজ দাস।
অনুষ্ঠানে বক্তারা আরা বলেন- ধর্মের পথে চললে সমাজ-সংসার শান্তিপূর্ণ হয়। থাকে না হিংসা-বিদ্বেষ। বক্তারা বলেন- বর্তমান অস্থির সমাজ সংসারে শান্ত ¯িœগ্ধ মায়াময় ও নিরাপদ পরিবেশ গড়তে হলে শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের আদর্শ ও নীতি থেকে সবাইকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। সমাজ থেকে অন্ধকার দূর করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় যার যার ধর্ম যথাযথভাবে পালন করা জরুরি।
উৎসবে সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে ‘আদর্শ পরিবার গঠনে মায়ের ভূমিকা’ বিষয়ে মাতৃ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম। ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের ১৩০তম জন্মমহোৎবে ‘ইস্টায়নী’ নামক একটি সংকলন প্রকাশ করা হয়। দিনব্যাপী জন্মমহোৎসবে হাজার হাজার শিষ্য, ভক্ত ও অনুরাগীদের স্বতঃস্ফুর্ত ও আনন্দঘন উপস্থিতি ছিল। শিষ্য, ভক্ত ও অনুরাগীদের সরব পদচারণায় উৎসব প্রাঙ্গণ বর্ণিল রঙে মুখর হয়ে উঠে।
দু’দিনব্যাপ অনুষ্ঠানসূচির মধ্যে ছিল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টা ১মিনিটে সন্ধ্যাকালীন সমবেত বিনতী প্রার্থনা, নামজপ ও সদগ্রন্থাদি পাঠ, সন্ধ্যা ৭টা ১ মিনিটে ধামাইল গীত, রাত সাড়ে ৮টায় শ্রীমদ্ভাগবত গীতা পারায়ন। ৯ মার্চ শুক্রবার ভোর ৪ টা ১ মিনিটে নহবৎ, ভোর ৪ টা ৩১ মিনিটে ঊষা কীর্ত্তন, ভোর ৫ টা ৫৯ মিনিটে সমবেত বিনতী প্রার্থনা, নাম জপ ও অমিয় গ্রন্থাদি পাঠ, সকাল ৬ টা ৩১ মিনিটে ভক্তিমূলক সঙ্গীতানুষ্ঠান, সকাল ৯ টা ১ মিনিটে যুগপুরুষোত্তম পরমপ্রেমময় ঠাকুর শ্রীশ্রী অনুকূল চন্দ্রের প্রতিকৃতিসহ নগর পরিক্রমা, সকাল ১০ টা ৫০ মিনিটে মাতৃ সম্মেলন, বিষয় : আদর্শ পরিবার গঠনে মায়ের ভুমিকা। সকাল ১১ টা ১ মিনিটে বিনামূল্যে এ্যালোপ্যাথিক ও হোমিও চিকিৎসা প্রদান, দুপুর ১২ টা ৩১ মিনিটে শ্রীশ্রী ঠাকুরের ভাবাদর্শে লীলা কীর্ত্তন, দুপুর ১ টা ১ মিনিটে সর্বস্তরের শিষ্য, ভক্ত ও অনুরাগীদের মাঝে মহাপ্রসাদ বিতরণ, সন্ধ্যা ৬ টা ১ মিনিটে সন্ধ্যাকালীন সমবেত বিনতী প্রার্থনা, নামজপ ও সদগ্রন্থদি পাঠ। উৎসবে সারাদিন দীক্ষা নেন শতশত ভক্তপ্রাণ মানুষ। সবশেষে রাত সাড়ে ৮টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বরেণ্য শিল্পী কিরণ চন্দ্র রায় সঙ্গীত পরিবেশন করেন। – বিজ্ঞপ্তি