cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আন্তর্জাতিক ডেস্ক::
এডিটোরিয়াল বোর্ডের মিটিংয়ের জন্য আফগানিস্তানের কাবুলে একটি টিভি চ্যানেলের সব সাংবাদিক, সম্পাদক ও প্রযোজকরা জড়ো হচ্ছেন। মিটিংয়ের এজেন্ডা- নারী।
এটা হলো জান টিভির অফিসের একটা চিত্র। এ চ্যানেলটির প্রতিটি কর্মীই নারী, তাদের সব অনুষ্ঠানও নারীদের জন্য। দারি ভাষায় জান অর্থ নারী। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবানদের শাসনে থাকা আফগানিস্তানে এটা এ ধরনের প্রথম মিডিয়া আউটলেট।
তালেবানদের শাসনামলে আফগানিস্তানে নারীদের কোনো অধিকার ছিল না। নারীদের শিক্ষা ও সাংবাদিকতা করা নিষিদ্ধ ছিল।
তালেবানদের পতনের পরের ১৬ বছরে আফগানিস্তানের নারীরা ধীরে ধীরে সামাজিকভাবে আবার নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিতে পারছেন, পারছেন গুরুত্বপূর্ণ পেশাতেও নিজেদের নিয়োজিত করতে। তবে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে এসবের নানা সমস্যা রয়েছে।
দ্য সেন্টার অব আফগান উইমেন জার্নালিস্টসের হিসেবে দেশটিতে বর্তমানে ১ হাজার ৩৭ জন নারী সংবাদকর্মী রয়েছেন। তবে নারী সাংবাদিকদের সংখ্যা গত দুই বছরে কমেছে বলেও উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।
জান টিভির আশা তারা এ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে। কারণ, তারা কেবল ক্যামেরার সামনেই নারীদের বেশি করে আসার সুযোগ না করে দিয়ে নারীদের যেসব বিষয়ের মুখোমুখি হতে হয় সেগুলোর বিষয়ে তদন্ত করার সুযোগ করে দিচ্ছে।
জান টিভির চিফ রিপোর্টার শোগোফা সিদ্দিকী বলছেন, এই সমাজে নারীদের যেসব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয় সেগুলো নিয়ে যখন রিপোর্ট করতে পারি তখন আমি নিজেকে সবচেয়ে সুখি অনুভব করি।
তবে সাংবাদিকতায় নারীদের কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে বলেও মনে করেন তিনি। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণে তার প্রতিষ্ঠান আরও এগিয়ে আসবে বলে আশা তার।
তিনি বলেন, একজন নারীকে অন্য নারীর রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে তাদের সাহস দিতে হবে।