cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: ২০০৮ সালে উত্তর সুদানের নুবিয়ান মরুভূমিতে সন্ধান মিলেছিল উল্কা হীরকের। এই উল্কাপিণ্ডটি অন্য আট দশটা উল্কাপিণ্ড থেকে একেবারেই ভিন্ন প্রকৃতির ছিল। এই উল্কাপিণ্ডটিকে ঘিরে ঝিকমিক করে হীরা। এটি নিয়ে তাই বিজ্ঞানীদের কৌতূহলের কোন অন্ত ছিল না। সেটি খুঁজে পাওয়ার প্রায় পাঁচ বছর পর বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি আসলে সৌরজগতের হারিয়ে যাওয়া একটি গ্রহের অংশ বিশেষ। ন্যাচার কমিউনিকেশনস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তাদের এ গবেষণা প্রতিবেদন।
বিজ্ঞানীরা জানান, ভিন্ন ভিন্ন তিনটি মাইক্রোস্কোপি গবেষণা থেকে তারা এটিতে বিশেষ ধরনের খনিজ এবং রাসায়নিক উপাদান খুঁজে পেয়েছেন। এই খনিজ এবং রাসায়নিক উপাদানের কারণেই এটি হীরাখচিত কঠিন পাথরের পরিণত হয়েছে। এই পাথরের টুকরোগুলো ছিল ভিন্ন ভিন্ন আকারের। টুকরোগুলোকে একসঙ্গে ‘আলমাহাতা সিত্তা’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, সৌরজগত গঠনেরও বিলিয়ন বিলিয়ন বছর আগে এই গ্রহটি ছিল। এটা আকার ছিল মঙ্গল এবং মার্কারির মতো। বলা হয়, হীরা গঠনের জন্যে যে পরিমাণ চাপ দরকার তা সেই গ্রহে বেশ কার্যকরীভাবেই ছিল। এ কারণেই এই গ্রহে হীরা তৈরি হয়েছিল। এই উল্কাপিণ্ডে যেসব খনিজ মিলেছে তা কেবলমাত্র ২০ গিগাপ্যাসকেল (জিপিএ) চাপেই গঠিত হতে পারে। আর এ ধরনের চাপ কোনো বড় আকারের গ্রহেই সৃষ্টি হতে পারে। সুইজারল্যান্ডের ইকোলে পলিটেকনিকি ফেডেরালে ডি লসানে’র ফরহাঙ নাবিয় এবং তার গবেষণা দলের সদস্যরা জানান, মহাকাশ থেকে আসা এত বড় আকারের কোনো পাথরখণ্ড নিয়ে এর আগে এতো বিস্তারিত কোনো গবেষণা আর হয়নি।
এই উল্কাপিণ্ডের মাধ্যমে আজকের সৌরজগতের আরো একটি তত্ত্ব পাকাপোক্ত হতে চলেছে। তা হলো, অসংখ্য প্রোটো-প্ল্যানেট থেকে তৈরি হয়েছে সৌরজগত। মহাশূন্যে এ ধরনের বিস্ফোরণ যাদের মাঝে ঘটেছিল তাদের নাম ইউরেলিটিস। এদের মাত্র এক শতাংশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে চলে আসার সম্ভাবনা থাকে।-বিবিসি।