cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নিউজ ডেস্ক:: নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির কারণে খুলনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থামকে গেছে। অনেক কাজই প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। অসাধু সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে গত ৫ মাসের ব্যবধানে নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবার কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ ঠিকাদারদের। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।
শনিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ঠিকাদাররা এ দাবি জানান। খুলনার সর্বস্তরের ঠিকাদারদের উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শেখ দাউদ হায়দার।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে খুলনা অঞ্চলে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ শুরু হয়েছে। শুধুমাত্র গণপূর্ত বিভাগের অধীনে খুলনায় হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মধ্যে ২৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে জেলা কারাগার নির্মাণ, ৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪টি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, ৬৭ কোটি টাকা ব্যয়ে জেলা পুলিশ লাইন নির্মান, ২২ কোটি টাকায় পাইকগাছায় টিটিসি নির্মাণ, ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বিএসটিআইয়ের অফিস আধুনিকায়নসহ শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র, আবু নাসের ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সম্প্রসারণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। সুনির্দিষ্ট রেটচার্টের ভিত্তিতে ঠিকাদাররা এসব কাজ বাস্তবায়নে সহযোগীতা করছে। কিন্তু নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধির ফলে ঠিকাদাররা অসহায় হয়ে পড়েছে। প্রতিটি উপকরণের মূল্য ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে লোকসানের মুখে পড়েছেন ঠিকাদাররা।
ঠিকাদাররা বলেন, গেল নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে বিভিন্ন গ্রেডের রডের বাজার মূল্য ছিলো ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা, যা বর্তমানে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, সিমেন্ট ছিলো ৩৩০ থেকে ৩৪৫ টাকা, বর্তমানে ৪৪০-৪৭০ টাকা, প্রতি ঘনফুট পাথর ১২৫ টাকার পরিবর্তে এখন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। একইভাবে ইটের দাম প্রতি হাজারে আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা বেড়েছে। ফলে ২০১৪ সালের রেটে কাজ করতে গিয়ে ঠিকাদাররা হিমসিম খাচ্ছেন। এছাড়া এ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে নির্মাণ সামগ্রীর দাম কমানোর উদ্যোগ না নেয়া হলে উন্নয়ন কাজ বন্ধ করে দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।