cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
জগন্নাথপুর প্রতিনিধি:: সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌর এলাকার হবিবপুর-কেশবপুর ফাজিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক পদে হাই কোর্টের স্থগিতাদেশ থাকা সত্বেও অবৈধভাবে পদটি ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে।
জানাগেছে, ১৯৯১ সালে উক্ত মাদ্রাসায় আলিম পর্যায়ের সহকারী মাওলানা পদে যোগদান করেন মাওলানা আবদুল করিম ফারুকী। এ সময় দাখিলের সহকারী মৌলভী ছিলেন মাওলানা গিয়াস উদ্দিন। ১৯৯৫ সালে জনবল কাঠামো অনুযায়ী সহকারী মাওলানা পদটি আরবী প্রভাষক পদে উন্নীত হলেও সহকারী মৌলভীর পদটি বহাল থাকে। তবে ২০০৯ সালে মাদ্রাসা গভর্নিংবডি অন্যায়ভাবে জেষ্ঠ্যতা লঙ্ঘন করে ষ্টাপিং প্যাটাং পরিবর্তন করে মাদ্রাসার স্বীকৃতি কালীন প্রভাষক মাওলানা আবদুল করিম ফারুকীকে ৪ নং ক্রমিক থেকে নামিয়ে ৬ নং ক্রমিকে আনা হয়। সেই সাথে ৬ নং ক্রমিকে থাকা মাওলানা গিয়াস উদ্দিনকে ৩ নং ক্রমিকে উন্নীত করা হয়। পরে মাওলানা গিয়াস উদ্দিনকে সহকারী অধ্যাপক পদে পদায়ন করা হয়।
এ সময় পদচ্যুতি মাওলানা আবদুল করিম ফারুকী তার পদটি ফিরে পেতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন-নিবেদন করে কোন প্রতিকার না পেয়ে অবশেষে সুনামগঞ্জ আদালতে স্বত্ব মোকদ্দমা দায়ের করেন। মামলা নং-২১/১১ইং। মামলা চালাকালীন অবস্থায় আবারো মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ মাওলানা গিয়াস উদ্দিনকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করার পায়তারা করলে মাওলানা আবদুল করিম ফারুকী আদালতে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। এ সময় আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বা অধ্যক্ষ নিয়োগ সংক্রান্তে স্থিতিবস্তা রাখার আদেশ দেন। কিন্তু আদালতের আদেশ অমান্য করে কর্তৃপক্ষ মাওলানা গিয়াস উদ্দিনকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করেন। সেই সাথে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদে নিয়োগের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে আদালতের আদেশ অমান্য করার দায়ে আরেকটি মামলা হয়। মামলা নং-৭/১২ ইং।
উক্ত মামলাটি চার্জ গঠন হয়ে বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন আছে। এদিকে-দায়েরকৃত স্বত্ব মামলাটির রায় মাওলানা আবদুল করিম ফারুকীর পক্ষে প্রদান করেন আদালত। এ সময় উক্ত মামলার রায়ের বিরুদ্ধে বিবাদীগণ আপিল করেন। আপিলের রায় পান বিবাদীরা। এতে ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় আবারো মাওলানা আবদুল করিম ফারুকী মামলাটি হাইকোর্টে আপিল করেন। আপিলের পর মামলাটি এক বছরের জন্য স্থগিতাদেশ করেন আদালত। উক্ত স্থগিদাদেশ এর বিরুদ্ধে আবারো আবেদন করেন বিবাদী মাওলানা গিয়াস উদ্দিন। শুনানীকালে আদালত উক্ত স্থগিতাদেশ বহাল রাখেন। তবে আদালতের স্থগিতাদেশ উপেক্ষা করে এখনো মাদ্রাসায় পদ-পদবী ব্যবহার করছেন মাওলানা গিয়াস উদ্দিন। এতে জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়।
এছাড়া গত ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে বিচার প্রার্থী প্রভাষক মাওলানা আবদুল করিম ফারুকী গুরুতর আহত হন। ৫ ফেব্রুয়ারি মাওলানা আবদুল করিম ফারুকীকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে সোরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি করেন স্থানীয় জনতা। এ ব্যাপারে মাওলানা আবদুল করিম ফারুকী ধারনা করে বলেন, আমাকে প্রাণে মারার জন্য আমার মামলার বিবাদীরা এ ঘটনা ঘটাতে পারে।