cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি:: ‘আমারে গুলি কইরা মারলেও এ দেশে থেকে উঠাইতে পারতো না। কোন জনগনরে এই জায়গা থাইক্কা উঠাইতে পারতো না। থাকতাম এই জাগাত বইয়া। মরলে মইরা যাইমু, আমার জায়গার উপড়ে মরমু। আমার লাশ নিব মানুষে। যদি কোন খানে কেউ থাকে উঠাক আমারে। আমি অসহায় মানুষ। আমারে ইউএনও ভয় দেখাই যায়। আমিও তো একটা মানুষ, ইউএনও তো একটা মানুষ। সেও তো আমার একটা সন্তানের মত’। কান্নায় ভেঙ্গে পরে এমনি আকুতি করে কথাগুলো বলেন শ্রীমঙ্গলস্থ রাধানগর এলাকায় বসবাসকারী হাছমা বেগম নামে এক মহিলা।
সরেজমিনে এলাকা পরিদর্শনে গেলে তিনি আরও বলেন আমি বংলাদেশ স্বাধীনের এক বছর পর থেকে এখানে বাস করে আসছি। আমার তিন মেয়ে এক ছেলে। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছি। আমার ভাঙ্গাচুড়া ঘর। আমি হায় হুতাশ করছি। ইউএনও সাহেব এসে বলেন যে দেশ থেকে এসেছি সে দেশে ফিরে যেতে। আমাকে ইন্ডিয়া চলে যেতে বলেন। আমি কি করব। এলাকার লোকজন আমাকে টাকা পয়সা দিয়ে সহযোগীতা করে। আমার ছেলে চা বাগানে ডিউটি করে তার রোজগার দিয়ে দুবেলা দুমোঠ ভাত খাই। আমি কই যাইমু জানিনা।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মোবাশশেরুল ইসলাম বলেন সরকারি খাস জমি চিহিৃত করা এটা আমাদের দায়িত্ব। এটা সবসময় করা হচ্ছে। এটা আমাদের কাজের রুটিন। এখানে কাউকে উচ্ছেদ করার জন্য কোন কাজ করা হচ্ছে না।