cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কানাইঘাট প্রতিনিধি:: কানাইঘাটে ইউপি সদস্য সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের দায়ে সোমবার জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। জানা যায়, লক্ষীপ্রসাদ পূর্ব ইউপির ভাটিবারাপৈত গ্রামের মৃত ইদ্রিসের পুত্র গোলাম রব্বানী বাদী হয়ে ইউপি সদস্য শামস উদ্দিন, ইউপি সচিব নাজমুল ইসলাম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শীর্ষেন্দু পুরকায়স্থ, ট্যাগ উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা দেলোয়ার, কৃষি ব্যাংকের দর্পনগর শাখার ম্যানেজারের নাম উল্লেখ করে জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগে জানা যায়, ইউপির (ক) প্রকল্পের এবাদুর রহমানে বাড়ি থেকে ভাটিবারাপৈত পর্যন্ত রাস্তা ও (খ) প্রকল্পের কেকেরিয়া জালালপুরী রাস্তা হতে জমশেদ আলীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুণ:নির্মাণ কাজের জন্য দু’টি প্রকল্পের ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা করে বরাদ্ধ দেয়া হয়। কিন্তু (ক) প্রকল্পের রাস্তায় পূর্বের ইট সলিং ছিল। কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে ইউপি সদস্য শামস উদ্দিন রাস্তার ২ লক্ষ টাকার ইট তুলে নিয়ে যান। প্রকল্পের ৩৫জন উপকারভোগী কর্মসৃজনের কাজ করেনি এবং ব্যাংক থেকে কোন টাকা উত্তোলন করেননি। প্রকল্পের তালিকায় প্রবাসী জসিম উদ্দিন ও নজরুল ইসলামকে অর্ন্তভুক্ত করা হয় এবং অভিযুক্তরা একই ব্যক্তির একাধিকবার নামের তালিকা ও জালজালিয়াতি করে ভূয়া ব্যক্তি দ্বারা প্রকল্পের টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করেছেন এবং যাদের কর্মসৃজনের তালিকায় দিন মজুর হিসাবে নাম রয়েছে তারা এ বিষয়ে কিছুই জানেন না, কিভাবে তাদের নামে টাকা উত্তোলন করা হয় এই প্রশ্ন তাদের। অপরদিকে (খ) প্রকল্পের কেকেরিয়া জালালপুরী রাস্তার নামে ৭নং ওয়ার্ডে কোন রাস্তা নাই, সম্পূর্ণভাবে ভূয়া প্রকল্পের টাকা জালজালিয়াতির মাধ্যমে ইউপি সদস্য সহ ৫জন লোটপাটের করেছেন।
এছাড়াও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের বরাদ্ধকৃত কর্মসৃজনের ভাটিবারাপৈত গ্রামের মাওঃ নুর উদ্দিনের বাড়ী থেকে দক্ষিণ মুখী রাস্তা পুণ:নির্মাণের জন্য ২ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ হয়েছে, কিন্তু ইউপি সদস্য পূর্বের উচু রাস্তা কেটে নিচু করে প্রশস্ত করে প্রকল্পের কাজ দেখিয়ে টাকা উত্তোলনের পায়তারায় রয়েছেন। এমনকি নয়াবাড়ি হতে হাজী ইউসুফ আলী নামক প্রকল্পের উক্ত ওয়ার্ডে কোন কাজ হয়নি এবং এই নামের কোন রাস্তা এলাকায় নেই। এ ঘটনায় এলাকার সচেতন মহল উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রতি সঠিক তদন্তের দাবী জানিয়েছেন।
এব্যাপারে ইউপি সদস্য শামস উদ্দিনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এ অভিযোগটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ইউপি সচিব নজমুল ইসলাম জানান, কর্মসৃজন প্রকল্প উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর থেকে বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্ধ দেয়া হয়ে থাকে, এতে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।